Samakal:
2025-04-25@06:13:53 GMT

রেকর্ড রান করে রেকর্ড জয় ঢাকার 

Published: 12th, January 2025 GMT

রেকর্ড রান করে রেকর্ড জয় ঢাকার 

বিপিএলের ১১তম আসরে প্রথম জয় পেয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস। সিলেটে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসে বিপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে ঢাকা। এরপর দুর্বার রাজশাহীকে ১০৫ রানে অলআউট করে দেয়। তুলে নেয় রানের ব্যবধানে বিপিএলের সবচেয়ে বড় ১৪৯ রানের জয়। 

রোববার দুর্বার রাজশাহীর বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন লিটন দাস। ৪৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ৫৫ বলে ১২৫ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন তিনি। তার ব্যাট থেকে ১০টি চার ও নয়টি ছক্কার শট আসে।

তার সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন ওপেনার তানজিদ তামিম। বাঁ-হাতি এই ওপেনার খেলেন ৬৪ বলে ১০৮ রানের ইনিংস। বিপিএলে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি ইনিংসটি তিনি ছয়টি চারের সঙ্গে আটটি ছক্কা সাজান। তাদের জুটি থেকে আসে ২৪১ রান। বিপিএলে যা সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড। 

তারা ভেঙেছেন ২০১৭ সালে রংপুরের হয়ে ঢাকার বিপক্ষে ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম ও ক্রিস গেইলের ২০১ রানের জুটি। এছাড়া বিপিএলের আগের সর্বোচ্চ ২৩৯ রানের রেকর্ডও ভেঙেছে ঢাকা।

জবাব দিতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের রাজশাহী ১৫.

২ ওভারে অলআউট হয়েছে। বিপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পরাজয় মেনে নিয়েছে। দলটির হয়ে রায়ান বার্ল ৪৭ রান করেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭ রান আসে ইয়াসির আলীর ব্যাটে থেকে। এর আগে বিপিএলে ২০১৩ সালে সিলেটের বিপক্ষে ১১৯ রানের জয় পায় চট্টগ্রাম। যা রানের হিসেবে সবচেয়ে বড় জয় ছিল। 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

লিড একশ’ ছাড়ালেও চাপেই থাকল বাংলাদেশ

দ্বিতীয় ইনিংসে সাড়ে তিনশ’র মতো রান করার কথা বলেছিলেন মেহেদী মিরাজ। তার ভাষ্যে, তবেই প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়েকে তিনশ’র কাছাকাছি লক্ষ্য দেওয়া সম্ভব হবে এবং বোলাররা কিছুটা নির্ভরতা নিয়ে লড়াই করতে পারবে। কিন্তু বৃষ্টি ও আলো স্বল্পতা বিঘ্নিত তৃতীয় দিনও দ্রুত উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। 

তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৭ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রান করেছে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের ৮২ রানের লিড শোধ করে ১১২ রানের লিড নিয়েছে। অধিনায়ক নাজমুল শান্ত ১০৩ বল খেলে ৬০ রানে দিন শেষ করেছেন। ৬০ বলে ২১ রান করে তাকে সঙ্গ দিয়েছেন জাকের আলী। তাদের জুটি দলকে কিছুটা নির্ভরতা দিয়েছে। তবে চাপ মুক্ত হতে পারেনি স্বাগতিকরা। 

মুমিনুলের ফিফটি মিস, ব্যর্থতার বৃত্তে মুশফিক: তৃতীয় দিন একটার পর ম্যাচ শুরু হলেও ওপেনার মাহমুদুল জয় ইনিংস বড় করতে পারেননি। তিনি ৩৩ রান করে ফিরে যান। এরপর মুমিনুল ও শান্ত ৬৫ রানের জুটি গড়েন। এরপর মুমিনুল ফিরে যান ৪৭ রান করে। পরেই সাজঘরে ফিরে যান অভিজ্ঞ মুশফিক। তিনি মাত্র ৩ রান যোগ করতে পারেন। তার উইকেট বিপদে ফেলে বাংলাদেশ দলকে।

মুজুরাবানির তোপ: জিম্বাবুয়ের দীর্ঘদেহি পেসার ব্লেজিং মুজুরাবানি বাংলাদেশ শিবিরে বড় ধাক্কা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম চার উইকেটের তিনটিই দখল করেছেন। দ্বিতীয় দিন বিকালে সাদমানকে ফেরানোর পর তৃতীয় দিন জয়কে তুলে নেন তিনি। মুশফিকও  ফিরে যান মুজুরাবানির শিকার হয়ে।

প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়: সিলেট টেস্টে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ১৯১ রানে অলআউট হয়। মুমিনুল হক ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন। নাজমুল শান্ত ফিরে যান ৪০ রান করে। জাকের আলী ২৮ রান যোগ করেন। বাংলাদেশকে ধসিয়ে দিতে মুজুরাবানি ও ওয়েলিংটন মাদাকাদজা ৩টি করে উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট শিকার করেন নায়োচি ও মেধেভেরে।

নাহিদের পর মিরাজের ঝলকে ম্যাচে ফেরা: নাহিদ রানা জিম্বাবুয়ের ইনিংসে প্রথম ধাক্কাগুলো দেন। প্রথম চার উইকেটের তিনটি তুলে নেন তিনি। পরের ধাক্কা দেন স্পিনার মেহেদী মিরাজ। তার ফাইফারে জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে ২৭৩ রান করে অলআউট হয়। দলটির ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ৫৭ রান করেন। শন উইলিয়ামস ৫৯ রান যোগ করেন।  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আবাহনী-মোহামেডানের জয়ের দিনে জিতেছে রূপগঞ্জ
  • বিফলে বিজয়ের সেঞ্চুরি, মোহামেডানকে জেতালেন ‘বিতর্কিত’ হৃদয় 
  • সিলেট, জিম্বাবুয়ে ‘ভূত’ ও ‘বিটিভি যুগের’ বাংলাদেশ
  • জিম্বাবুয়ের ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে দিল বাংলাদেশ
  • চার উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে
  • চার উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে, সিলেটে আবার বৃষ্টি
  • একশ’র আগে প্রথম উইকেট হারাল জিম্বাবুয়ে
  • মুজুরাবানিতে ধস বাংলাদেশের, জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য ১৭৪
  • লিড একশ’ ছাড়ালেও চাপেই থাকল বাংলাদেশ