মওলানা ভাসানী লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন আড়াইহাজারের ড. গোলাম কিবরিয়া
Published: 12th, January 2025 GMT
বাংলাদেশ মুসলিম নিকাহ রেজিস্ট্রার কল্যাণ সমিতির নির্বাহী সভাপতি অধ্যক্ষ ড. মো: গোলাম কিবরিয়া মওলানা ভাসানী লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ পেয়েছেন।
বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত ঢাকার পল্টন টাওয়ারের ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে শনিবার রাতে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এ্যাডভোকেট শেখ মো: আমির হামজা, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি মীর হাসমত আলী। সাবেক সচিব- ড.
ড. মো: গোলাম কিবরিয়া, পীর সাহেব, খানকায়ে শামছিয়ায়ে চিশতিয়া, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ, চেয়ারম্যান- মাওলানা মো: আ: জাব্বার চিশতি মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, সভাপতি- রওযাতুল মুত্তাকিন দাখিল মাদরাসা, সাবেক অধ্যক্ষ সাতারকুল নুর মোহাম্মদ সিনিয়র মাদরাসা, সাবেক মুহাদ্দিসমহাখালী কামিল মাদরাসা, আরো বহু সমাজ সেবা মূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত রয়েছেন।
মুসলিম নিকাহ রেজিস্টার হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করার সম্মাননা হিসেবে এ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়ে। অধ্যক্ষ ড. মো: গোলাম কিবরিয়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ডের জিগাতলা এলাকার নিকাহ রেজিস্ট্রার বা কাজী।
ড. গোলাম কিবরিয়া নারায়নগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার বিশনন্দী ইউনিয়নের কড়ইতলা ইসলামপুর গ্রামের মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা মো: আ: জাব্বার চিশতি শাজলী ও পুরস্কার প্রাপ্ত রত্নগর্ভা মা মরিয়ম আফিফার ৫ম আলেম পুত্র।
উৎস: Narayanganj Times
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ