নৌ পরিবহন উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম শাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশ কতটুকু উপকৃত হবে তা নির্ণয় করতে কমিটি গঠন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

রোববার দুপুরে খাগড়াছড়ির রামগড়ে নিমার্ণাধীন স্থলবন্দরের কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। 

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা জানান, রামগড় স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের বিনিয়োগের পাশাপাশি বিশ্ব ব্যাংকের ঋণ রয়েছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে কমিটি যে সুপারিশ করবে তা বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো.

মানজারুল মান্নান, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এসএম আবুল এহসান, পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, রামগড় ইউএনও মমতা আফরিন, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাবান্ধা দিয়ে আরও ৪২ মেট্রিক টন আলু গেল নেপালে

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে জানুয়ারি থেকে চলতি মার্চ মাস পর্যন্ত কয়েক পর্যায়ে বাংলাদেশ থেকে ১ হাজার ৩৮৬ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করা হয়েছে নেপালে।

রোববার দুপুরে সবশেষ দুটি বাংলাদেশি ট্রাকে ২১ মেট্রিক টন করে মোট ৪২ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করে থিংকস টু সাপ্লাই নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশি ৫ ট্রাকে ১০৫ মেট্রিক টন আলু বাংলাদেশ থেকে নেপালে রপ্তানি করা হয়।

জানা গেছে, আলুগুলো নেপালের ঝাপা বির্তামোদে নামক এলাকায় অপেক্ষা সবজি ভান্ডারে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারিনটিন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন বলেন, রোববার পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ২ ট্রাকে ৪২ মেট্রিক টন আলু নেপালে পাঠানোর ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। এগুলো ছিল স্টারিজ আলু। এই রপ্তানিসহ এ নিয়ে বন্দর দিয়ে ১ হাজার ৩৮৬ মেট্রিক টন আলু নেপালে গেল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাংলাবান্ধা দিয়ে আরও ৪২ মেট্রিক টন আলু গেল নেপালে