বিয়ের খবর নিয়ে আলোচনার মধ্যে মুখ খুললেন সংগীতশিল্পী সাবরিনা পড়শী। গত বছরের ৪ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী হামিম নীলয়কে বিয়ে করেন তিনি।
প্রায় এক বছর পর বিয়ের খবরটি প্রকাশ্যে এসেছে আজ। এর মধ্যে আজ সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্ট দেন পড়শী।
সাবরিনা পড়শী.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
এআই কি মানবজাতির ধ্বংসের কারণ হবে
ধীরে ধীরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠছে। আর তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি মানুষের মতো সক্ষমতা অর্জন করেছে কি না, তা জানতে চান অনেকেই। শুধু তা–ই নয়, এআই মানুষের কোন ধরনের কাজ কেড়ে নেবে, তা নিয়েও বিশ্বজুড়ে চলছে বিস্তর আলোচনা। অনেকেরই ধারণা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভবিষ্যতে মানুষের চেয়ে স্মার্ট হবে। এর ফলে এআই মানবসভ্যতার অস্তিত্বের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলেও মনে করেন তাঁরা।
মানুষের সমান বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স (এজিআই) বলা হয়ে থাকে। সম্প্রতি গুগল ডিপমাইন্ডের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের আগেই এজিআই মাত্রার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দেখা মিলতে পারে। তখন বিশ্বজুড়ে এজিআইয়ের বিশাল সম্ভাবনা ও প্রভাব থাকবে। এর ফলে মানবজাতি অস্তিত্বের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এমনকি মানবতাকে স্থায়ীভাবে ধ্বংসও করতে পারে এজিআই।
ডিপমাইন্ডের গবেষণায় এজিআইয়ের ঝুঁকিকে এআইয়ের অপব্যবহার, ভুল ক্ষেত্রে প্রয়োগ, এআইয়ের ভুল ও কাঠামোগত ঝুঁকি—এ চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। গবেষণায় ঝুঁকি মোকাবিলায় বিভিন্ন কৌশল তুলে ধরা হলেও এজিআইয়ের কারণে কীভাবে মানবসভ্যতা ধ্বংস হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়নি। তবে ভবিষ্যতে মানবজাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার পাশাপাশি এজিআই প্রযুক্তির উন্নয়ন ও তত্ত্বাবধানের জন্য জাতিসংঘের আদলে সংস্থা তৈরি করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ডিপমাইন্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ডেমিস হাসাবিস।
প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি মাসেও ডিপমাইন্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেমিস হাসাবিস এজিআইয়ের প্রভাব নিয়ে নিজের শঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে এজিআই প্রযুক্তির দেখা মিলতে পারে বলে জানিয়েছিলেন।
সূত্র: এনডিটিভি