বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ট্রেইনি জেনারেল) পদের লিখিত পরীক্ষার ফল ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ট্রেইনি জেনারেল) পদে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন ২০০ জন।


নির্বাচিত প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ১৩ জানুয়ারি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় বলাকা ভবনে অনুষ্ঠিত হবে।

মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রার্থীদের মুঠোফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে জানানো হবে। এ ছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের ওয়েবসাইট (www.

biman.gov.bd) ও (www.biman-airlines.com) থেকেও জানা যাবে।

মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের রোল নম্বর দেখা যাবে এই লিংকে ।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগ্‌বিতণ্ডার পর কী বললেন স্টারমার ও আলবানিজ

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগ্‌বিতণ্ডার পর কী বললেন স্টারমার ও আলবানিজ

ওকে: নকিব

সেকশন: বিশ্ব:

ট্যাগ:

সোশ্যাল ও একসার্প্ট:

মেটা:

ছবি:

ক্যাপশন:

ইউক্রেনের প্রতি ‘নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন’ দিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজও যত দিন প্রয়োজন ‘ইউক্রেনের পাশে থাকার’ কথা বলেছেন।

হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বাগ্‌বিতণ্ডার পর বিশ্বনেতারা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছেন। কেউ ট্রাম্পের প্রতি তাঁদের সমর্থন প্রকাশ করেছেন, কেউ ইউক্রেনকে সমর্থন জানানো অব্যাহত রাখার কথা বলেছেন। ওভাল অফিসে ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠকের পর গতকাল শুক্রবার স্টারমার উভয় নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন।

এ নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট কার্যালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার রাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি উভয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি ইউক্রেনের প্রতি নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। ইউক্রেনের জন্য সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার ভিত্তিতে একটি স্থায়ী শান্তির পথে অগ্রসর হওয়ার উপায় খুঁজে পেতে তাঁর পক্ষে যা কিছু করা সম্ভব, তার সবই তিনি করছেন।’

এদিকে ট্রাম্প-জেলেনস্কি উত্তেজনাপূর্ণ বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর আজ শনিবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ বলেছেন, ‘ইউক্রেনের জনগণ শুধু নিজেদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করছেন না, তাঁরা আন্তর্জাতিক আইনের রক্ষার জন্যও লড়াই করছেন।’

সিডনিতে সাংবাদিকদের সামনে আলবানিজ আরও বলেন, ‘যত দিন প্রয়োজন পড়বে, তত দিন আমরা ইউক্রেনের পাশে দাঁড়াব। কারণ, এটা একটি গণতান্ত্রিক দেশ বনাম ভ্লাদিমির পুতিনের নেতৃত্বে কর্তৃত্ববাদী দেশের লড়াই। স্পষ্টতই তাঁর উদ্দেশ্য কেবল ইউক্রেন নয়, সমগ্র অঞ্চলে সাম্রাজ্যবাদের বিস্তার।’

কয়েক বছর ধরেই মস্কো ও ক্যানবেরার মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া যখন ইউক্রেনে আক্রমণ করে, তখন এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ইউক্রেনকে ৯৩ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলারের যুদ্ধসহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।

শুক্রবার হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে বৈঠকে তাঁদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের খনিজ সম্পদে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার চুক্তি সইয়ের কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি।

বৈঠকে ট্রাম্পের চিৎকার-চেঁচামেচির পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতের প্রস্তাব জেলেনস্কিরট্রাম্প ‘বদমাশ’ জেলেনস্কিকে সংযম দেখিয়েছেন: রাশিয়া

সম্পর্কিত নিবন্ধ