ধরুন, আপনি কোনো এক দিন সারা বেলা, মানে ২৪ ঘণ্টা একাকার করে খেলা দেখতে চান-একটার পর একটা খেলা, শুধু দেখেই যেতে চান। পুরোনো খেলা নয়। টেস্ট ক্রিকেটও নয়। এমনকি পৃথিবীর আনাচে-কানাচে চলা যে কোনো ধরনের ম্যাচও নয়। প্রতিষ্ঠিত লিগে প্রতিষ্ঠিত ক্রিকেটারদের ধুমধাড়াক্কার টি-টোয়েন্টি দেখতে চান।

তাহলে খাবার-দাবার আর প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্তর নিয়ে আজই বসে পড়ুন টেলিভিশনের সামনে। আজই তো আপনার সেই দিনটা। আজ ১২ জানুয়ারি, সারা দিন শুধু টি-টোয়েন্টি আর টি-টোয়েন্টি, সকাল থেকে মাঝরাত পর্যন্ত শুধু টেলিভিশনের রিমোটের বোতাম চেপে এ চ্যানেল থেকে ও চ্যানেল করুন, আপনার শখ পূরণ হয়ে যাবে।

পুরোনো নয়, যেনতেন জায়গারও নয়। ভিন্ন ভিন্ন দেশে, ভিন্ন ভিন্ন রঙে-ঢঙে সকাল থেকে রাতের প্রথম প্রহর পর্যন্ত শুধু টি-টোয়েন্টি আর টি-টোয়েন্টি। নিশ্চিত থাকতে পারেন, এমন টি-টোয়েন্টিময়র দিন-রাত্রি আগে কখনো আসেনি!

কেন আসেনি, সেটি বুঝবেন সূচির দিকে তাকালেই। আজকের দিনটায় খেলা আছে শীর্ষস্থানীয় পাঁচটি টি-টোয়েন্টি লিগে। বাংলাদেশের বিপিএল, অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ, দক্ষিণ আফ্রিকার এসএ-টোয়েন্টি, নিউজিল্যান্ডের সুপার স্ম্যাশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএলটিটোয়েন্টি-ম্যাচ আছে পাঁচ লিগেই।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে গতকাল শুরু হয়েছে আইএলটি২০।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ