‘বেসুরা’ (২ষ)
ধরন: অ্যানথোলজি সিরিজ
স্ট্রিমিং: চরকি
দিনক্ষণ: চলমান
উঁচু-নিচু পথ, টিলা, তার মধ্যে আবার ঝরনা, জলাধার; সবুজে ঘেরা পরিবেশ। অদ্ভুত সৌন্দর্যের মধ্যে বসবাস কিছু মানুষের। তারাও প্রকৃতির মতোই সুন্দর। সবার কণ্ঠেই সুর। ছন্দময় তাদের কথা। হঠাৎ সেই লোকালয়ে পাওয়া যায় একটি ছোট মেয়েকে, যার কণ্ঠে সুর নেই। সেই গ্রামে কণ্ঠে সুর না থাকা একটা অভিশাপ।

‘বেসুরা’র দৃশ্য। চরকির সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জামালপুরে জমজমাট শতবর্ষী ঈদমেলা, উৎসবের আমেজ

বিদায়ী বসন্তের চঞ্চল হাওয়ায় চারদিকে বইছে ঈদ আনন্দের আমেজ। এমন আমেজে শিশু, তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সীরা যাচ্ছেন বালিজুড়ি এফএম উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠের দিকে। নাগরদোলার কড়কড় আওয়াজ, বিচিত্র বাঁশি বা বাদ্যের আওয়াজ ছাপিয়ে কানে আসছে মানুষের হইহুল্লোড়।

বিশাল মাঠের বিভিন্ন জায়গায় চলছে ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাক। ধোঁয়া উঠছে উত্তপ্ত কড়াই থেকে; ভাজা হচ্ছে জিলাপি, চিনির গজা, খুরমা, গুড়ের খইসহ বাহারি মিষ্টান্ন। ঈদ ঘিরে এবারও জমে উঠেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার শতবর্ষী এই মেলা।

সকাল থেকে হরেক রকম দোকান সাজিয়ে বসলেও মেলা জমে ওঠে দুপুরের পরপর। মাঠে জনসমাগম থাকে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। স্থানীয় লোকজন জানান, শত বছরে ধরে চলা মেলাটি শুধু ঈদুল ফিতরের দিন থেকে ৭ দিনের জন্য বসে। এ সময় বিভিন্ন এলাকা থেকে দোকানিরা এ মেলায় আসেন। একেবারে শুরুর দিকে মেলায় শুধু ঐতিহ্যবাহী খাবারের কয়েকটি দোকান থাকলেও দিন দিন এর পরিধি ও সংখ্যা বেড়েছে। গ্রামটির বাসিন্দা ও ঈদের ছুটিতে এলাকায় আসা লোকজনই মূলত এসব পণ্যের ক্রেতা। শুধু তা–ই নয়, সারা জেলা থেকে অনেকেই সপরিবার ছুটে আসেন এ মেলায়।

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে মেলায় গিয়ে দেখা যায়, মানুষের ঢল নেমেছে মেলার আশপাশের এলাকায়। শিশুরা অভিভাবকদের হাত ধরে তাড়াহুড়ো করে মেলার ভেতরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনার কমতি নেই। আর দোকানিরা তো ক্রেতা সামলাতে মহাব্যস্ত। মেলায় তিলধারণের ঠাঁই নেই।

মেলা থেকে মিষ্টি জাতীয় খাবার কিনছেন এক ক্রেতা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জামালপুরে জমজমাট শতবর্ষী ঈদমেলা, উৎসবের আমেজ